ভার্জিন গ্রেড কোল্ড প্রেস নারকেল তেল

আমাদের ভার্জিন গ্রেড কোল্ড প্রেস নারকেল তেল আপনাকে সুস্থ থাকতে সাহায্য করবে। কারণ এই নারকেল তেল আপনি সরাসরি কাঁচা খেতে পারবেন,রান্নায় ব্যবহার করতে পারবেন,পাশাপাশি চুলে ও ত্বকেও ব্যবহার করতে পারবেন।ভার্জিন গ্রেড কোল্ড প্রেস নারকেল তেল এর গুনাগুণ অন্যান্য তেল এর চেয়ে আলাদা।

নারিকেল তেলের কিছু ঔষধি গুণসমূহঃ

ময়েশ্চারাইজার ও শুষ্ক ত্বকের জন্য আদর্শ

মুখের ব্রণ ও কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করে

রোদে পোড়া ভাব কমাতে সাহায্য করে

ঠোঁট ফাটা রোধ করতে সাহায্য করে।

খুশকি ও চুল পড়া কমাতে সাহায্য করে

চুলের বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

চুলকে মসৃণ ও ঝলমলে করে তোলে।

চুলের গোড়াকে শক্তিশালী করে

হজমশক্তি উন্নত করে

কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে

হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

ভার্জিন গ্রেড কোল্ড প্রেস নারকেল তেল

কেন বাহারীই সেরা?

অথেন্টিক প্রোডাক্ট

আমাদের কাছেই পাচ্ছেন সেরা কোয়ালিটির ভার্জিন গ্রেড নারিকেল তেল

প্রিমিয়াম কোয়ালিটি

আমরাই দিচ্ছি প্রিমিয়াম কোয়ালিটির ভার্জিন গ্রেড নারিকেল তেল

ক্যাশ অন ডেলিভারী

আমাদের রয়েছে পন্য হাতে পেয়ে তারপর টাকা পরিশোধ করার সুব্যবস্থা

রিফান্ড পলিসি

যেকোন ত্রুটিপূর্ণ পণ্যের ক্ষেত্রে থাকছে পণ্য / টাকা রিফান্ডের সুবিধা

অর্ডার করতে ১টাকাও অগ্রীম দিতে হবে না।

সারা বাংলাদেশ ক্যাশ অন হোম ডেলিভারী

🔥 স্টক সীমিত। 🔥

Days
Hours
Minutes
Seconds

অর্ডার করতে নিচের ফর্মটি পূরন করুন।

" কিছু কমন প্রশ্নের উত্তর "

চুইঝাল পানের লতার মত এক ধরনের গাছ, এর শিকড় ও কান্ড খাবারে ব্যবহার হয়ে থাকে। চুইঝাল মসলা ও ঝাল হিসেবে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। এটি খেতে অনেকটা আদা ও গোলমরিচের মত ঝাঝালো, রান্নার পর টুকরোগুলো চুষে বা চিবিয়ে খাওয়ার সাথে সাথে এর দারুন স্বাদ উপভোগ করা যায়। খুলনা অঞ্চলের দিকে মাংস রান্নায় এই চুইঝাল ব্যবহার ব্যাপক প্রচলিত।

সাধারনত ১ কেজি মাংসে ৫০-৬০ গ্রাম চুইঝালই যথেষ্ট। তাই ৫০০ গ্রাম চুইঝাল দিয়ে খুব ভালোভাবেই ৮-১০ কেজি মাংস রান্না করা যায়।

চুইঝাল কাটার আগে অবশ্যই ১০ থেকে ১৫ মিনিট পানিতে ভিজিয়ে রাখবেন। এরপর প্রথমত আশ বরাবর লম্বালম্বি কেটে নিবেন। তারপর প্রয়োজনমত ছোট বড় টুকরো করে নিন।

চুইঝাল দিয়ে রান্না করা তরকারিতে কড়া ঝাঁঝালো ঝাল একটা স্বাদ পাওয়া যায়। মাংস ছাড়াও ভুনা খিচুড়ি, মাছ ভুনা, বিভিন্ন রকমের রান্নায় চুইঝালের ব্যবহার এর স্বাদকে আরো বহুগুণে বাড়িয়ে দেয়।

ঝোল জাতীয় যেকোন খাবারে চুইঝাল ব্যবহার করতে পারবেন। চুইঝালের ফ্লেভারটা ভালোমতো ঝোলের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ার জন্য দুই তিন টুকরো চুই ঝাল থেতো করে দিবেন আর বাকি অংশটুকু আস্তই থাকবে। এতে করে যেমন ঝোল এর মধ্যে চুইঝালের ফ্লেভার পাবেন, আবার আলাদা করে চুইঝাল চিবিয়ে খাওয়ার মজাটাও উপভোগ করতে পারবেন।

চুইঝাল গাছের কাণ্ডকে গাছ চুইঝাল বলে। গাছ চুইঝালের ঝাঁঝ সাধারণত একটু বেশি হয়ে থাকে। গাছ চুইঝাল রান্নায় গলে না গিয়ে আস্ত থাকে। এজন্য যখন চিবিয়ে খাওয়া যায় তখনই স্বাদটা উপভোগ করা যায়।
চুই ঝাল গাছের গোড়া এবং গোড়া সংলগ্ন মোটা অথবা মাঝারি মোটা অংশকে এটো চুই ঝাল বলে। এটো চুইঝালে ঝাল এ ঝাল তুলনামূলক কম হলেও রান্নায় গলে গিয়ে গ্রেভি ফ্লেভার নিয়ে আসে। তরকারিতে দিলে নরম হয়ে যায়, তবে ঝোলের সাথে দারুন ফ্লেভার ছড়ায়। তুলনামূলক কম-ঝালযুক্ত এবং রান্নায় গলে যাওয়ার জন্য এই চুইঝালও কিন্ত বেশ সুস্বাদু এবং সবার পছন্দের তালিকায় শীর্ষে থাকে।

পাহাড়ী চুইঝাল দেশের পাহাড়ী অঞ্চল অর্থাৎ চট্টগ্রাম, রাঙামাটি পার্বত্য অঞ্চলে জন্মে থাকে। এর রঙ খয়েরী অথবা লালচে সাদা, রান্না হতে বেশ সময় লাগে, খেতে মোটেও সুস্বাদু নয় এবং কাঠের মত শক্ত হয়ে থাকে। পাহাড়ী চুই এর বাহ্যিক অংশে কোনো শিকড় থাকে না অন্যদিকে দেশী চুইঝালের কান্ড ছোট ছোট শিকড়ে পরিপূর্ণ হয়ে থাকে এবং রান্নায় ও বেশ ঝাঁঝালো ঝাল এক ধরনের ফ্লেবার যোগ করে থাকে।

চুইঝাল গ্যাস্ট্রিক সমস্যার সমাধান করে ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে,খাবারের রুচি বাড়াতে এবং ক্ষুধামন্দা দূর করতে কার্যকর ভূমিকা রাখে। এছাড়া পাকস্থলী ও অন্ত্রের প্রদাহ কমায়, স্নায়ুবিক উত্তেজনা ও মানসিক অস্থিরতা প্রশমন করে, শারীরিক দুর্বলতা ও শরীরের ব্যথা কমায়। সদ্য প্রসূতি মায়েদের শরীরের ব্যথা দ্রুত কমাতে ম্যাজিকের মতো সাহায্য করে। কাশি, কফ, হাঁপানি, শ্বাসকষ্ট, ডায়রিয়া ও রক্তস্বল্পতা দূর করে। এছাড়াও চুই ঝাল ঘুমের ওষুধ হিসেবেও বেশ ভালো কাজ করে।

"বাহারীর সম্মানিত কাস্টমারদের রিভিউ"